মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে করবেন? কত খরচ এবং যাবতীয় নিয়ম কানুন –
আপনি কি জানেন, লাইসেন্স দেওয়ার আগে বিআরটিএ তিনস্তরের পরীক্ষার মাধ্যমে লাইসেন্স প্রদান করে ? “নিরাপদ সড়কের জন্য চালকের প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স খুবই প্রয়োজনীয়। এতে চালকের মতো পথচারীরও নিরাপত্তা বাড়বে।”
প্রকারভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ ধরনের । যেমন-
• শিক্ষানবীশ লাইসেন্স।
• পেশাদার লাইসেন্স।
• অপেশাদার লাইসেন্স।
• পি.এস. ভি লাইসেন্স।
• ইনস্ট্রাকটর লাইসেন্স।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য ১৮ বছর এবং পেশাদার ২০ বছর বয়স্ক ব্যক্তি আবেদন করতে পারবেন। কমপক্ষে অষ্টম শ্রেনী বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
শিক্ষানবিস ফি :
শুধু মোটর বাইকের জন্য ৩৪৫ টাকা(১৫% ভ্যাটসহ)। দু’টি (গাড়ি ও মোটরসাইকেল) যানের জন্য ৫১৮
টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
লার্নার নবায়ন ফি
: ৮৭ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)। শিক্ষানবিস থেকে পূর্ণমেয়াদের লাইসেন্স পাওয়ার জন্য নির্ধারিত পরীক্ষা দিতে হয়। এরজন্যও রয়েছে আলাদা ফি।
পেশাদার লাইসেন্স ফি : ১,৪৩৮ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
অপেশাদার লাইসেন্স ফি : ২,৩০০ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
#শিক্ষানবিস ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে যেসব কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে :
১. নির্ধারিত ফরমে আবেদন ।
২. রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট ।
৩. ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি।
৪. নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদ।
৫. সদ্য তোলা ৩ কপি স্ট্যাম্প ও ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
তিনটি পরীক্ষায় পাশ করার পর নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি দিয়ে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। নির্ধারিত দিনে গ্রাহকের (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙুলের ছাপ) দেওয়ার জন্য উপস্থিত হতে হয় । এসব প্রক্রিয়া শেষে বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড ইস্য করবে ।
[
প্রয়োজনীয় ফরমগুলো বি আর টি এর তথ্য ও অনুসন্ধান বুথ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন ]
0 comments: